কাঠমান্ডু  নেপালের রাজধানী এবং সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিক শহর

কাঠমান্ডু নেপালের রাজধানী এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা একটি শহর। এটি নেপালের সেরা পর্যটক গন্ধবোধন মাঝে অন্যতম একটি। কাঠমান্ডু একটি ঐতিহাসিক শহর, যেখানে দীর্ঘকাল ধরে ধর্ম, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য, ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মিশ্রণ আছে।

কাঠমান্ডুর আকর্ষণীয় স্থানগুলি:

  1. দুর্বার চোক: কাঠমান্ডুর মৌলিক প্রাচীন দীর্ঘকালীন দুর্বার। এখানে রাজশাহী রাজধানী থাকত। এখানে দীর্ঘকালীন শিল্পকলা, দেওতা স্থূল, প্রাচীন আকর্ষণীয় স্তূপ, মন্দির, ও প্রাচীন সাংস্কৃতিক মূর্তিস্থাপনা দেখা যায়।
  2. স্বয়ম্ভুনাথ স্তূপ: এটি হিন্দুধর্ম ও বৌদ্ধধর্মের অদ্ভুত মিশ্রণ দর্শায়। এটি শখা হিন্দুদের হিন্দুধর্মের এবং বৌদ্ধদের বৌদ্ধধর্মের একটি প্রাচীন মহিমাময় স্থান। স্তূপে থাকা পঞ্চধাতুর দেওতা মূর্তির মাঝে থাকা একটি মুখরিকা দেখতে অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
  3. পাশুপতিনাথ মন্দির: এটি নেপালের প্রাচীনতম হিন্দু মন্দিরের একটি। এই মন্দিরটি পাশুপতিনাথের শক্তি ও দীর্ঘকালীন ঐতিহাসিক মহিমার সাথে জড়িত। এখানে বিভিন্ন হিন্দু দেওতা মূর্তি ও মন্দির স্তুপগুলি দেখা যায়।
  4. ধরাহারा টাওয়ার: এটি কাঠমান্ডুর একটি অভিজ্ঞতা টাওয়ার। এই মন্দিরের শীর্ষে ওঠা ৩৬০ ডিগ্রি পর্যায়ী ভ্রমণ দিয়ে পৌঁছানো যায়। অত্যন্ত সুন্দর শহরের মাঝখানের ভূমিকম্প চিন্হ দেখা যায়।
  5. ঠামেল: কাঠমান্ডুর পর্যটক অঞ্চল, যেখানে বিভিন্ন হোটেল, রেস্টুরেন্ট, দোকান ও প্রয়াসীদের জনপ্রিয় কার্যক্রম উপলব্ধ। এখানে বিদেশী ও স্থানীয় ভ্রমণকারীরা শপিং, খাবার, সাংস্কৃতিক প্রদর্শনী ইত্যাদি উপভোগ করতে পারে।

কাঠমান্ডু একটি বিশেষ স্থান, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক মহিমা, ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের মিশ্রণ দর্শানো যায়। পর্যটকদের এই শহরে প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থানের পাশাপাশি উপভোগ করতে একটি আদর্শ স্থান।